প্রস্তাবিত বৈষম্য বিরোধী আইন ২০২২ নাগরিক প্ল্যাটফর্মের প্রতিক্রিয়া
সম্প্রতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার সংসদে “বৈষম্য বিরোধী বিল ২০২২” উত্থাপন করেছে। সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা ও মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত করতে এই আইনটি প্রস্তাব করা হয়েছে।
সম্প্রতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার সংসদে “বৈষম্য বিরোধী বিল ২০২২” উত্থাপন করেছে। সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা ও মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত করতে এই আইনটি প্রস্তাব করা হয়েছে।
করোনা অতিমারি জাতীয় পর্যায়ে ও বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন মাত্রায় নেতিবাচক অভিঘাতের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনীতি যখন এ ক্ষতি কাটিয়ে উঠে ঘুরে দাড়ানোর চেষ্টা করছিল, ঠিক সে সময়ই ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ বিশ্বব্যাপী অনিশ্চয়তার এক নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
দেশে গত মার্চ থেকে করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়। পরবর্তীতে কোভিডের ডেল্টা ধরণ মারাত্বকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। সংক্রমণের মাত্রা কমিয়ে আনতে ঘোষণা করা হয় কঠোর লকডাউন। এর মূল লক্ষ্য ছিল সংক্রমণের শৃঙ্খল ভেঙে ফেলা।
এই সংলাপ সংকলনটি একটি ব্যাতিক্রমধর্মী প্রকাশনা। নাগরিক প্ল্যাটফর্ম নিয়মিতভাবে সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ইস্যু এবং বাংলাদেশের আর্থ—সামাজিক উন্নয়নের অভিঘাত কিভাবে তাদের জীবনমান, কর্মসংস্থান ও নাগরিক সেবার ওপর পড়ছে, তা নিয়ে বিশ্লেষণধর্মী গবেষণাকর্ম সম্পাদন করে ও নিয়মিত সংলাপ আয়োজন করে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে যেসব সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে তার প্রতিক্রিয়ায় দেশের নাগরিক সমাজ তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। নাগরিক সমাজ মনে করে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা রোধে রাষ্ট্রের আরো কার্যকরি ভূমিকা রাখা উচিৎ ছিল।
অতিমারির ফলে ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে প্রায় দেড় বছর ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। পরিস্থিতি বিবেচনা করে গত সেপ্টেম্বর, ২০২১ থেকে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী সীমিত আকারে স্কুল খোলা হয়েছে।